রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সেন্ট পিটার্সবার্গ ইকোনমিক ফোরামে দাবি করেছেন, “রাশিয়ায় পা রাখলে সেটাই আমাদের”—এরই ধারাবাহিকতায় তিনি বলেছেন, “ণত্ত্বে ইউক্রেন পুরোটাই রাশিয়ার” । তিনি আরও ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, “পরিষ্কার ধারণা নিতে পারলে নিরাপত্তার জন্য সুমি শহর নেওয়া যেতে পারে”—বাফার জোন সৃষ্টির অংশ হিসেবে ।

Source: Somoy News | 21 June 2025 | Pic: Collected
এ পড়েই পুতিন লড়াইয়ে নামছেন না— বরং ‘বাস্তবতা’ স্বীকার করতে বলছেন কিয়েভকে। তবে তিনি দোষী সাব্যস্ত করলেন না ইউক্রেনের স্বাধীনতা, বরং বললেন, ১৯৯১ সালের স্বাধীনতার প্রেক্ষাপটে তারা নিরপেক্ষতা ঘোষণা করেছিল, যা অধ্যায়ক্রমে পরিবর্তন হয়েছে ।
ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্দ্রেই সাইবিহা পুতিনের বক্তব্যকে ‘উন্মত্ত’ বলে অভিহিত করেছেন এবং অতিরিক্ত কঠোর নিষেধাজ্ঞা চাপানোর দাবি তুলেছেন । পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়েছে, যেখানে পুতিনের ভাষণে বিশ্বজুড়ে উদ্বেগের মাত্রা বেড়েছে কারণ তার দাবি ক্রিমিয়া ও পূর্ব ইউক্রেনের বৈধ অধিকার বলে ঠিক হয়নি আন্তর্জাতিকভাবে ।
তবে পুতিন প্রায় একই সময় বললেন, ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে শান্তির সম্ভাব্য প্রস্তাবও দিয়েছে মস্কো—যা শুধু যুদ্ধ নয়, কূটনীতি ও কূটনৈতিক সহযোগিতারও প্রমাণ । অর্থনীতির দিক থেকে, রাশিয়ার মুদ্রাস্ফীতি কমেছে ৯.৬ শতাংশে, এবং ২০২৫ সালের প্রথম চার মাসে অর্থনৈতিক বৃদ্ধিও ঘটেছে ।