
Source: BBC | 8 June 2025 | Pic: Collected
শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া আইসিই রেইডে প্রায় ৪৪ অবৈধ অভিবাসী আটক হওয়ার পর, পারামাউন্ট, ডাউনটাউন এলাকা থেকে কম্পটন পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে তীব্র প্রতিবাদ ও সংঘর্ষ । বিক্ষুব্ধ জনতা রাস্তা অবরোধ, স্ট্রিট ম্যাডার নার্ভ দিয়ে প্রতিবাদ ছড়িয়ে পড়ে—কেরিকুলার প্রজেক্টাইল নিক্ষেপ ও আঘাতের ঘটনা উঠে আসে ।
ট্রাম্প প্রশাসন ফেসবুক/ট্রুথ সোশ্যাল পোস্টে বলেছে: “আইনভঙ্গ রোধে কাজে নামছি”—নাগরিকতা রক্ষা হলো না, আইন প্রয়োগই একমাত্র উত্তর । গভর্নর নিউসম ও মেয়র বাস একমত: “এটি উত্তেজনামূলক ও অপ্রয়োজন”—স্থানীয় প্রশাসনেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারত ।
ট্রাম্পের রিটেলুতে, গার্ড সদস্যরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে আইসিই ও রাষ্ট্রীয় প্রয়াস সমর্থন করবেন, তবে সরাসরি অপরাধ দমন বা গ্রেফতার তাঁদের কাজ নয় । পাশাপাশি, পেন্টাগনের পক্ষ থেকে সতর্কবার্তা—“ Marines on high alert” – মার্কিন মেরিন কোরও প্রস্তুত রয়ে গেছে, যদি পরিস্থিতি আরও জটিল হয় ।
ট্রাম্পের এই নির্দেশ অভ্যন্তরীণ শান্তি ভঙ্গের প্রেক্ষাপটে বড় একটি যৌক্তিক সংকেত—এবার রাষ্ট্রীয় অঙ্গীকারে কেন্দ্র সরকারই সরাসরি হস্তক্ষেপ করছে, যে পরিস্থিতি আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করছে না ।নিউসম-বাসের পক্ষ থেকে প্রশ্ন: “এটা কি সত্যিই প্রয়োজন?” — বিক্ষুব্ধ অভিবাসীদের কমিউনিটিগুলোতে আতঙ্কের সৃষ্টি হচ্ছে । স্থানীয় আইলাইভ প্রতিবাদে উপস্থিত আইনজীবী ও সিপিআর সংগঠনগুলো ‘মানবাধিকার রক্ষার আহ্বান’ জানাচ্ছে, যাতে এই ধরনের গ্রেফতার ও হেনস্থা নিয়মের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে।
ফেডারেল সরকারের—ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন ও “law-and-order” স্ট্যান্ড—এই সিদ্ধান্ত খুবই স্পষ্ট পরিচ্ছন্ন: অভিবাসী নীতি কঠোর করলে ভোট ধারক হবে; তবে এটি কান্ট্রোভার্সি ধরে রাখছে—দেশজুড়ে সরকার কর্তৃত্ব প্রশ্নে বিতর্ক তীব্র হচ্ছে।